বই নিয়ে কিছু মজার তথ্য জেনে নিন - Ei Bangla
Ei Bangla ব্লগ বই নিয়ে কিছু মজার তথ্য জেনে নিন

বই নিয়ে কিছু মজার তথ্য জেনে নিন


আসুন বই নিয়ে কিছু মজার তথ্য জেনে নেই
—————————————————————

১.হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে ৪ খানা বই আছে যা মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা।

২.মাথা পিছু বই পাঠের দিকে শীর্ষে হলো আইসল্যান্ড।

৩.বইপড়া মানুষের অ্যালজাইমার রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম।

৪.ব্রাজিলের কারাগারে প্রতি একটি বই পাঠের জন্য ৪ দিনের সাজা মাফ হয়।

৫.ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর সব বই দাঁড়িয়ে লিখেছিলেন।

৬.সবচেয়ে চুরি হয় যে বইটি, সেটা হলো বাইবেল।

৭.রুজভেল্ট প্রতিদিন গড়ে ১ টি বই পড়তেন।

৮.শুধুমাত্র দাবা খেলার উপরই ২০০০০+ বই আছে।

৯.ভিক্টর হুগোর লা মিজারেবল বইয়ে একটি বাক্য আছে যেখানে ৮২৩টি শব্দ।

১০.হারি (Hurry), এডিকশন (Addiction) এসব শব্দ শেক্সপিয়ারের আবিস্কার।

১১.নিউইয়র্ক পাবলিক লাইব্রেরীর সব বই একসাথে লাইন করে রাখলে ৮ মাইল লম্বা হবে।

১২.লেভ তলস্টয়ের বিশাল উপন্যাস ওয়ার এন্ড পিসের পান্ডুলিপি তাঁর স্ত্রী হাতে লিখে ৭ বার কপি করেছিলেন।

১৩.নোয়াহ ওয়েবস্টার তাঁর প্রথম ডিকশনারী লিখতে সময় নিয়েছিলেন মাত্র ৩৬ বছর।

১৪.আর ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’ নামক অভিধানটি তৈরি করতে হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কতদিন লেগেছিল? প্রায় গোটা জীবন। সেইসঙ্গে ছিল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Post

আধুনিক যুদ্ধের নিঃশব্দ স্বয়ংক্রিয় মৃত্যুদূত গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্রআধুনিক যুদ্ধের নিঃশব্দ স্বয়ংক্রিয় মৃত্যুদূত গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র

মহাভারতের রয়েছে নারায়ণাস্ত্র, পাশুপাত অস্ত্র, ব্রহ্মদণ্ড অস্ত্র সহ এমনসব একাধিক অস্ত্রের বিবরণ যাদের সাথে হুবুহু মিল রয়েছে বর্তমান যুগের স্যাটেলাইট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত আর পরিচালিত গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্রের। মহাভারতের বিবরণ অনুসারে মানবজাতির

সরস্বতী পুজোর দিন বই ছোঁয়া মানা, তাহলে পুজোর দিন কেন হয় হাতেখড়ি? শাস্ত্র মতে এর ব্যাখ্যা কিসরস্বতী পুজোর দিন বই ছোঁয়া মানা, তাহলে পুজোর দিন কেন হয় হাতেখড়ি? শাস্ত্র মতে এর ব্যাখ্যা কি

তাঁকে তপস্যায় তুষ্ট করে বেদজ্ঞ হয়েছিলেন দস্যু রত্নাকর। তাঁর বাৎসল্যেই মহাকবি হয়েছিলেন মূর্খ কালিদাস। এহেন দয়া যাঁর শরীরে তিনি আর যাই করুন কারও ক্ষতি যে করবেন না একথা বলার অপেক্ষা

‘পুরানো কলকাতার একটি মুদির দোকান’‘পুরানো কলকাতার একটি মুদির দোকান’

রানা চক্রবর্তীঃ ১৯৪০-এর দশকে কেউ যদি সর্বদেশীয় মেয়েদের নামের মিলন যদি দেখতে চাইতেন, তাহলে তাঁর পুরানো কলকাতার একটি ষ্টীমার ঘাটে গেলেই চলত। সেখানে তখন থরে থরে গঙ্গার বুকের উপরে বাড়ির